Please issue one fatwa against each of these scholars.
#দয়া করে এইসব আলিমের বিরুদ্ধে একেকটা ফতওয়া দিয়ে যানঃ
#ইমাম মালেক (রহঃ) শাওয়াল মাসের ৬ রোজাকে অস্বীকার করেছেন এবং জুমার দিন রোজা রাখাকে উত্তম বলেছেন। অথচ অন্যান্য সব আলিমের ফতওয়া এর বিপরীতে। কেননা, এই দুই বিষয় স্পষ্ট হাদিস রয়েছে।
#ইমাম শাফেয়ী পর্দা ছাড়া শুধু মহিলাকে স্পর্শ করলেই অযু নষ্ট হয়ে যাবে বলে ফতওয়া দিয়েছেন। অথচ অন্য কোনো ইমাম তার এই ফতওয়া গ্রহণ করেননি।
#ইমাম আহমদ বিন হাম্বল শাবান মাসের 29 তারিখ চাঁদ দেখা না গেলে (সন্দেহের দিন) সাবধানতা বশতঃ রোজা রাখার পক্ষে ফতওয়া দিয়েছেন অথচ হাদীসে এর বিপরীত বর্ণিত হয়েছে।
#ইমাম ইবনে হাজম "আল মুহাল্লা" গ্রন্থে বলেছেন, "কোনো লোক পাত্রী দেখতে গেলে কেবলমাত্র লজ্জাস্থান ব্যতীত গোটা শরীর দেখতে পারবে।"
তাঁর এই কথা কেবল হাদীস ও বিবেক বিরোধী না, রুচিবোধেরও বিরোধী।
,
কিন্তু তারপরও কখনো শুনেছেন কোনো আলেমকে এইসব ভুল ফতোয়ার কারণে তাঁদেরকে ইসলাম থেকে বের করে দিতে নাকি তাদের মধ্যে গোমরাহীর কোনো গন্ধ পেয়েছেন? তাহলে আমরা কারো কাছ থেকে মতবিরোধপূর্ণ একটা মাসআলা শুনলেই তেলেবেলে আগুন হয়ে যাই কেন?
তাঁর এই কথা কেবল হাদীস ও বিবেক বিরোধী না, রুচিবোধেরও বিরোধী।
,
কিন্তু তারপরও কখনো শুনেছেন কোনো আলেমকে এইসব ভুল ফতোয়ার কারণে তাঁদেরকে ইসলাম থেকে বের করে দিতে নাকি তাদের মধ্যে গোমরাহীর কোনো গন্ধ পেয়েছেন? তাহলে আমরা কারো কাছ থেকে মতবিরোধপূর্ণ একটা মাসআলা শুনলেই তেলেবেলে আগুন হয়ে যাই কেন?
#হানাফী মাযহাবের মতে শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে ওযু নষ্ট হয়ে যাবে। অথচ খলিফা হারুনুর রশিদ হানাফী মাযহাবের প্রখ্যাত আলিম ইমাম আবু ইউসুফের উপস্থিতিতে শরীর থেকে রক্ত বের হওয়া অবস্থায় ঈদের সালাতের ইমামতি করলেন। ইমাম আবু ইউসুফ নিজেও জানেন যে, খলিফা হিজামা করিয়েছেন যার কারণে তার শরীর থেকে রক্ত ঝরছে কিন্তু তারপরও তিনি তাঁর পিছনে সালাত আদায় করেন। পরবর্তীতে তাঁকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন খলিফা নামাজ পড়াচ্ছেন আমি তাঁর পেছনে সালাত না পড়ে থাকতে পারি?
,
আমরা হলে কি করতাম? ইমামের কান ধরে টান দিয়ে মেহরাব থেকে বের করে নিয়ে আসতাম। কারণ, তাঁদের ঈমান ছিল দুর্বল আর আমাদের ঈমান শক্ত, এই জন্য তাঁদের সহ্য হইলেও আমাদের সহ্য হয়না। তাই কারো ফতওয়া আমাদের ভালো না লাগলেই মেশিনগান ফিট করে তার বিরুদ্ধে ফতওয়ার গোলাবর্ষণ শুরু করে দেই। কারণ, এটা যে আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।
,
#মাযহাবের দোহাই দিয়ে এই দেশে সবচেয়ে বেশি ফতোয়াবাজি করা হয়। যেহেতু এখানে হানাফী মাযহাবের আমল প্রচলিত, অতএব এর বাহিরে অন্য কোনো কথা বলাই যেন দণ্ডনীয় ও হত্যাযোগ্য অপরাধ। অথচ ইতিহাস ঘাটাঘাটি করলে দেখা যায় যে, এই মারাত্মক অপরাধ হানাফী মাযহাবের মধ্যেই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
,
#হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত দুই ইমাম (ইমাম আবু হানিফার পরেই যাদের স্থান) আবু ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মদ ৩০% মাসআলায় ইমাম আবু হানিফার বিরোধিতা করেছেন।
#ইমাম আবু হানিফার মতে বিতির নামায ওয়াজিব, তাঁদের মতে সুন্নত
,
আমরা হলে কি করতাম? ইমামের কান ধরে টান দিয়ে মেহরাব থেকে বের করে নিয়ে আসতাম। কারণ, তাঁদের ঈমান ছিল দুর্বল আর আমাদের ঈমান শক্ত, এই জন্য তাঁদের সহ্য হইলেও আমাদের সহ্য হয়না। তাই কারো ফতওয়া আমাদের ভালো না লাগলেই মেশিনগান ফিট করে তার বিরুদ্ধে ফতওয়ার গোলাবর্ষণ শুরু করে দেই। কারণ, এটা যে আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।
,
#মাযহাবের দোহাই দিয়ে এই দেশে সবচেয়ে বেশি ফতোয়াবাজি করা হয়। যেহেতু এখানে হানাফী মাযহাবের আমল প্রচলিত, অতএব এর বাহিরে অন্য কোনো কথা বলাই যেন দণ্ডনীয় ও হত্যাযোগ্য অপরাধ। অথচ ইতিহাস ঘাটাঘাটি করলে দেখা যায় যে, এই মারাত্মক অপরাধ হানাফী মাযহাবের মধ্যেই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।
,
#হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত দুই ইমাম (ইমাম আবু হানিফার পরেই যাদের স্থান) আবু ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মদ ৩০% মাসআলায় ইমাম আবু হানিফার বিরোধিতা করেছেন।
#ইমাম আবু হানিফার মতে বিতির নামায ওয়াজিব, তাঁদের মতে সুন্নত
#হানাফী মাযহাবের মতে ইমামের পিছনে কোন অবস্থায় সূরা ফাতিহা পড়া যাবে না। অথচ হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত দুই ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে মুবারক ও আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রাহঃ)-এর মতে ফাতিহা পড়তে হবে। আইনী তো ইমামের কেরাত না শুনলে মুক্তাদীর জন্য সুরা ফাতিহা পড়াকে ওয়াজিব বলেছেন।
#হানাফি মাজহাবের ফতওয়া হচ্ছে সালাতে রাফউল ইয়াদাইন শুরুতে একবার করাই সুন্নাত । আবার হানাফী মাযহাবের একজন প্রখ্যাত আলিম শাহ অলিউল্লাহ দেহলবী বলেছেন তিনবার করাই সুন্নত ।
#আমাদের আলিমগণ মনে করেন রাসূলুল্লাহ (সাঃ)- এর কাছ থেকে ৮ রাকাত তারাবির কোনো প্রমাণ নাই, তিনি 20 রাকাত পড়েছেন। অথচ আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মিরী, মাওলানা সাইয়্যেদ আবুল আ'লা মওদুদী, মাওলানা আব্দুর রহিম ও আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী সহ অনেক হানাফী আলিমের মতে রাসুলুল্লাহ (সা) ৮ রাকাত তারাবিহ পড়েছেন।
,
#হানাফী আলিমগণ এই ব্যাপারে প্রায় একমত যে, হযরত ওমর থেকে ২০ রাকাত তারাবিহ প্রমাণিত। সমস্ত আলেমদের বিপক্ষে আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী (রহঃ) বললেন, হযরত ওমর থেকে ৮ রাকাত প্রমাণিত, ২০ রাকাতের কোনো প্রমাণ নেই।
,
#এই রকম শত শত উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। এখন বলুন সমাজে প্রচলিত নিয়মের বিপরীত তাদের এইসব ফতওয়া দেওয়ার কারনে কি কোনো ফেতনা সৃষ্টি হয়েছে?
হয়নি। তৎকালীন সাধারণ মানুষও জানত যে, দলীলের আলোকে একজন মানুষ যেকোন একটা পক্ষ নিতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়, এই জন্য তারা এখানে গোমরাহীর গন্ধ পায়নি। আর আজ যুগ পাল্টেছে, আমাদের চিন্তা-চেতনা ও পাল্টিয়েছে । এখন মনে করি, আমরা যেটার ওপর প্রতিষ্ঠিত সেটার পক্ষে ফতওয়া দিতে হবে, এর ১ ইঞ্চি বাহিরেও যাওয়া যাবে না।
,
#হানাফী আলিমগণ এই ব্যাপারে প্রায় একমত যে, হযরত ওমর থেকে ২০ রাকাত তারাবিহ প্রমাণিত। সমস্ত আলেমদের বিপক্ষে আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী (রহঃ) বললেন, হযরত ওমর থেকে ৮ রাকাত প্রমাণিত, ২০ রাকাতের কোনো প্রমাণ নেই।
,
#এই রকম শত শত উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। এখন বলুন সমাজে প্রচলিত নিয়মের বিপরীত তাদের এইসব ফতওয়া দেওয়ার কারনে কি কোনো ফেতনা সৃষ্টি হয়েছে?
হয়নি। তৎকালীন সাধারণ মানুষও জানত যে, দলীলের আলোকে একজন মানুষ যেকোন একটা পক্ষ নিতে পারে। এটা দোষের কিছু নয়, এই জন্য তারা এখানে গোমরাহীর গন্ধ পায়নি। আর আজ যুগ পাল্টেছে, আমাদের চিন্তা-চেতনা ও পাল্টিয়েছে । এখন মনে করি, আমরা যেটার ওপর প্রতিষ্ঠিত সেটার পক্ষে ফতওয়া দিতে হবে, এর ১ ইঞ্চি বাহিরেও যাওয়া যাবে না।
#আসলে মতবিরোধপূর্ণ মাসআলা বর্ণনা করার ফলে ফিতনা সৃষ্টি হওয়ার পেছনে বক্তা দায়ী নয়। এর জন্য দায়ী আমাদের চিন্তা-চেতনা ও আমাদের সংকীর্ণ মন মানসিকতা। যদি আমরা সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে উঠে দীনের জন্য বিরোধিতা ও সমালোচনা করতাম তাহলে সবার আগে আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরীর বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতাম যে, উনি ৮ রাকাতের পক্ষে বই লিখে কেন সমাজে ফেতনা সৃষ্টি করলেন? তাঁর বই বাজেয়াপ্ত করার জন্য আন্দোলন করতাম, লংমার্চের ঘোষণা দিতাম।
যদি আমরা সহীহ আকিদার কারণে 20 রাকাতের বিরোধিতা করতাম তাহলে ইমাম ইবনে তাইমিয়া, শাইখ বিন বায ও শাইখ উসাইমিনকে সহীহ আকীদা থেকে বের করে দিতাম। কিন্তু এখানে কবি নীরব। অতএব স্পষ্ট যে, আসলে কবিতায় সমস্যা নয়, সকল সমস্যা কবির মনে।
,
#তবে যে সমাজে যে আমল যেভাবে প্রচলিত সেটা যদি দলিল ভিত্তিক হয়ে থাকে তাহলে সেটার বিপক্ষে ফতওয়া দেওয়া উচিত নয়। তবে সমাজে প্রচলিত ফতওয়ার বিপক্ষে ফতওয়া দেওয়া আর অন্য মত সমর্থন করা দুইটা সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস।
,
যেমন ধরুন, কেউ যদি বলেন, আস্তে আমিন ও জোরে আমীন দুইটাই হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। যেকোনো একটা ওপর আমল করলে সুন্নত আদায় হবে। তাহলে তার এই ফতওয়ার ওপর ফেতনার গন্ধ পাওয়া উচিত নয়, যদিও আমাদের সমাজে আস্তে আমীন প্রচলিত। কিন্তু তিনি যদি একটাকে সুন্নত বলে অপরটাকে ডাস্টবিনে ফেলে দেবার চেষ্টা করেন তাহলে ফেতনা সৃষ্টি হবে। আর কোনো আলিমের পক্ষে এটা করা উচিতও নয়। তবে সমষ্টিগত এবাদতের ক্ষেত্রে যে সমাজে যেটা প্রচলিত সেটাই করা উচিত। যেমন, যে মসজিদে আস্তে আমিন প্রচলিত সেখানে জোরে আমিন বলা উচিত নয়, এতে ফিতনার সম্ভাবনা থাকে। আর কেউ স্বাভাবিক জোরে বললেও তাকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার জন্য উদ্যোত হওয়া উচিত নয়, এটা আরও বড়ো অন্যায় ।
,
তারাবির ক্ষেত্রেও অনুরূপ, ৮ রাকাত ও ২০ রাকাত দুটাই সহীহ। আপনার পক্ষে যেটা ইচ্ছা সেটা উপর আমল করুন কিন্তু ইমাম সাহেব ৮/২০ পড়ালে এর বিরোধীতা করবেন না, এটাই ফিতনা।
যদি আমরা সহীহ আকিদার কারণে 20 রাকাতের বিরোধিতা করতাম তাহলে ইমাম ইবনে তাইমিয়া, শাইখ বিন বায ও শাইখ উসাইমিনকে সহীহ আকীদা থেকে বের করে দিতাম। কিন্তু এখানে কবি নীরব। অতএব স্পষ্ট যে, আসলে কবিতায় সমস্যা নয়, সকল সমস্যা কবির মনে।
,
#তবে যে সমাজে যে আমল যেভাবে প্রচলিত সেটা যদি দলিল ভিত্তিক হয়ে থাকে তাহলে সেটার বিপক্ষে ফতওয়া দেওয়া উচিত নয়। তবে সমাজে প্রচলিত ফতওয়ার বিপক্ষে ফতওয়া দেওয়া আর অন্য মত সমর্থন করা দুইটা সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস।
,
যেমন ধরুন, কেউ যদি বলেন, আস্তে আমিন ও জোরে আমীন দুইটাই হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। যেকোনো একটা ওপর আমল করলে সুন্নত আদায় হবে। তাহলে তার এই ফতওয়ার ওপর ফেতনার গন্ধ পাওয়া উচিত নয়, যদিও আমাদের সমাজে আস্তে আমীন প্রচলিত। কিন্তু তিনি যদি একটাকে সুন্নত বলে অপরটাকে ডাস্টবিনে ফেলে দেবার চেষ্টা করেন তাহলে ফেতনা সৃষ্টি হবে। আর কোনো আলিমের পক্ষে এটা করা উচিতও নয়। তবে সমষ্টিগত এবাদতের ক্ষেত্রে যে সমাজে যেটা প্রচলিত সেটাই করা উচিত। যেমন, যে মসজিদে আস্তে আমিন প্রচলিত সেখানে জোরে আমিন বলা উচিত নয়, এতে ফিতনার সম্ভাবনা থাকে। আর কেউ স্বাভাবিক জোরে বললেও তাকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার জন্য উদ্যোত হওয়া উচিত নয়, এটা আরও বড়ো অন্যায় ।
,
তারাবির ক্ষেত্রেও অনুরূপ, ৮ রাকাত ও ২০ রাকাত দুটাই সহীহ। আপনার পক্ষে যেটা ইচ্ছা সেটা উপর আমল করুন কিন্তু ইমাম সাহেব ৮/২০ পড়ালে এর বিরোধীতা করবেন না, এটাই ফিতনা।
#বিতির নামাজ আপনি একা পড়লে হাদীসে বর্ণিত ১৩টি পদ্ধতির মধ্যে যেকোন একটা অবলম্বন করতে পারেন কিন্তু রমজান মাসে জামাতের সাথে ইমামের পিছনে পড়লে তিনি যে পদ্ধতিতে নামাজ পড়ান সেটাকেই মেনে নিতে হবে, এর বিপরীত করলেই ফেতনা সৃষ্টি হবে। কিন্তু তার মানে এই নয়, বিতির নামাযের পদ্ধতি সম্পর্কে বা অন্য কোন বিষয়ে কেউ জিজ্ঞেস করলে ফিতনার ভয়ে শুধু আমাদের সমাজে যেটা প্রচলিত সেটার পক্ষে বলতে হবে আর বাকিগুলা ভুল বলে উড়িয়ে দিতে হবে। বরং দলীলের আলোকে উভয়পক্ষের বক্তব্যের ওপর তুলনামূলকভাবে আলোচনা করা উচিত।
,
#তবে আলোচনা করার সময় বক্তার উচিত, যে সমাজে আলোচনা করছেন সেই সমাজের দিকে লক্ষ্য রেখে সমাধান দেওয়া। তবে তিনি যদি এর বিপরীত মত পোষণ করেও বসেন তবুও লাঠিসোটা নিয়ে তার বিরুদ্ধে মাঠে নামার প্রয়োজন নেই, যেমনিভাবে গোটা এলাকার বিপরীতে আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী হযরত ওমর কর্তৃক ২০ রাকাতকে অস্বীকার করার ফলে আমরা লংমার্চের ঘোষণা দেইনি।
,
#আমার ক্ষেত্রে এমন একাধিক বার হয়েছে যে, কোনো বক্তার বক্তব্য প্রথম শুনলে আমার কাছে কোনো ভুল ধরা পড়েনি। কোন মাসআলা নিজের বুঝে না আসলে শুধু এতোটুকুই ভাবছি যে, উনি দলিলের আলোকে যেটা ভালো মনে করেছেন সেটা দিয়েছেন, এ থেকে বেশি কিছু নিয়ে মাথা ঘামাইনি। একটু পরে একই বিষয়ে যখন দেখি ফেসবুকে তোলপাড় শুরু হয়েছে তখন বক্তব্যটা আবার শুনি এবং বুঝতে পারি সমালোচনার উৎস কোথায়? অথচ প্রথম যখন বক্তব্য শুনি তখন এটা সমালোচনার বিষয় বলে মনেই হয়নি। কারন আমার অন্তরে কোনো প্যাচ ছিল না। যারা অন্তরে প্যাচ নিয়ে বক্তব্য শুনে এরাই শুধু ফিতনা খুঁজে পায়।
,
#এইজন্য বলি, আসুন! আগে নিজে বদলী, পরে অন্যকে বদলাই
,
#তবে আলোচনা করার সময় বক্তার উচিত, যে সমাজে আলোচনা করছেন সেই সমাজের দিকে লক্ষ্য রেখে সমাধান দেওয়া। তবে তিনি যদি এর বিপরীত মত পোষণ করেও বসেন তবুও লাঠিসোটা নিয়ে তার বিরুদ্ধে মাঠে নামার প্রয়োজন নেই, যেমনিভাবে গোটা এলাকার বিপরীতে আল্লামা মুশাহিদ বায়মপুরী হযরত ওমর কর্তৃক ২০ রাকাতকে অস্বীকার করার ফলে আমরা লংমার্চের ঘোষণা দেইনি।
,
#আমার ক্ষেত্রে এমন একাধিক বার হয়েছে যে, কোনো বক্তার বক্তব্য প্রথম শুনলে আমার কাছে কোনো ভুল ধরা পড়েনি। কোন মাসআলা নিজের বুঝে না আসলে শুধু এতোটুকুই ভাবছি যে, উনি দলিলের আলোকে যেটা ভালো মনে করেছেন সেটা দিয়েছেন, এ থেকে বেশি কিছু নিয়ে মাথা ঘামাইনি। একটু পরে একই বিষয়ে যখন দেখি ফেসবুকে তোলপাড় শুরু হয়েছে তখন বক্তব্যটা আবার শুনি এবং বুঝতে পারি সমালোচনার উৎস কোথায়? অথচ প্রথম যখন বক্তব্য শুনি তখন এটা সমালোচনার বিষয় বলে মনেই হয়নি। কারন আমার অন্তরে কোনো প্যাচ ছিল না। যারা অন্তরে প্যাচ নিয়ে বক্তব্য শুনে এরাই শুধু ফিতনা খুঁজে পায়।
,
#এইজন্য বলি, আসুন! আগে নিজে বদলী, পরে অন্যকে বদলাই
No comments